সমীকরণ প্রতিবেদক- বাড়ির আঙিনা থাকতো যার পদাচরণে মুখরিত, অফিস, পরিবার ও বন্ধুমহল মাতিয়ে রাখত যে মানুষটি,সকল ব্যস্ততাকে মন্হর করে আজ সে অচল, স্হবির হয়ে পড়েছে। একবুক দীর্ঘশ্বাস নিয়ে আজ সবার দিকে শুধু জিজ্ঞাসু নয়নে তাকিয়ে থাকে এতিম এই ছেলেটি।
বলছি, ঝিনাইদহ শহরের ৫ নং ওয়ার্ডের, ব্যাপারী পাড়ার ছেলে, সরকারী চাকুরিজীবী মোর্শেদ বিন মাসুদ সুইট, (বয়স ৩৫) এর কথা, পানি উন্নয়ন বোর্ড, মাগুরাতে কর্মরত। ছোট একটা ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। আজ তার দুটো কিডনীই প্রায় অকেজো হয়ে গেছে।
চিকিৎসা ব্যয় করতে করতে দুর্দশার অতল অন্ধকারে তলিয়ে গেছে, সপ্তাহে তিনবার ডায়ালোসিস করতে হচ্ছে এখন, বাঁচতে হলে দ্রুত কিডনী প্রতিস্থাপন করতে হবে। কিন্তু যার কাছে এ ব্যয় বহন করা বর্তমানে দুরুহ কাজ, দৈন্যতা এখন বিরাট দানবে পরিণত হয়েছে তার পরিবারের কাছে।

সমাজের সকলের কাছে রোগির পাশে থাকার দাবি জানাচ্ছি। আপনাদের আর্থিক সহোযোগিতা ও দোআতে দাড়িয়ে একটি জীবন, একটি পরিবারের বর্তমান-ভবিষৎ।
বিষন্নতায় ভরা,নিথর,নিস্তব্ধ ক্লান্তি সঞ্চয় করা এ রোগির দুচোখ বলে তারপাশে দাড়ানোর মত কেউ কি নেই ঝিনাইদহে, এদেশে বা এ পৃথিবীতে?
তার ছোট দুটো সন্তানকে এতিম হবার থেকে রক্ষার্থে আমাদের সম্মিলিত সহোযোগিতাই মোর্শেদ বিন সুইট যেন আবার আম মঞ্জুরি ঘ্রাণ নিক, ঝোপে পাখির কিচির-মিচির শুনুক, দক্ষিনা পবনে দেখুক নবকিশলয়ের হিল্লোল, পৃথিবীর বক্ষে আলিঙ্গন করে নিক বর্ষার মেঘলাস্নাত কদমের সুবাস আর বুকভরা প্রশান্তির নিঃশ্বাস।
চিকিৎসকেরা বলছে ২/৩ মাসের মধ্য কিডনী চেঞ্জ না করলে তাকে বাঁচানো সম্ভব না।
সাহায্যে পাঠানোর ঠিকানা- মোর্শেদ বিন সুইট, জনতা ব্যাংক, মাগুরা ব্রাঞ্চ, সেভিংস একাউন্ট নং- 0100098523477
বিকাশ পার্সেনাল- ০১৭১১-৩৫৩৫৯২